শরীয়তপুরে প্রবাসীর স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা
প্রকাশিতঃ ২৮ জানুয়ারি, ২০১৬
শারমীন আক্তার -নিহত গৃহবধূর শাশুড়ি জুলেখা বেগম জানান, জেবুন্নেছার দুই ছেলেমেয়ে। তার ছেলে রিজন (৮) স্থানীয় বড় সোনামূখী হাফিজিয়া মাদ্রাসায় পড়ার সুবাদে সেখানেই থাকে। রাতে প্রতিবন্ধী মেয়ে রাইছাকে (৬) নিয়ে নিজের ঘরে জেবুন্নেছা ও পাশের ঘরে তিনি ঘুমাচ্ছিলেন। গভীররাতে রাইসার কান্না শুনে জেবুন্নেছার ঘরে যান তিনি। এসময় অন্ধাকার ঘরে জেবুন্নেছার কোনো সাড়া শব্দ না পেয়ে তিনি চিৎকার দিলে তার (জুলেখা) বড় ছেলে করিম বেপারি ও আশপাশের লোকজন এসে লেপের নিচে জেবুন্নেছার মৃতদেহ দেখতে পান।
করিম বেপারি জানান, জেবুন্নেছার মাথায় কোপের চিন্থ ছিল।
পালং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খলিলুর রহমান সোনারবাংলা ৭১. কমকে জানান, খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে।
এটি একটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে সোনারবাংলা ৭১. কমকে জানান তিনি।